ADS

journal ads
আমাদের এই ক্যাটাগরিতে আর খোন খবর নেই দয়া করে আপনি কোন জেলা ও উপজেলা থেকে খবর পড়তেছে আমাদের যোগাযোগ ফর্মে লিখুন আমরা চেষ্টা করবো আপনার আশপাসের সকল খবর কভার করতে

গুচ্ছ থেকে বের হতে উপাচার্য বরাবর সমন্বয়কদের স্মারকলিপি প্রদান

ডেস্ক রিপোর্ট: গুচ্ছের সমন্বিত ভর্তি পদ্ধতি থেকে বের হয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়ে

গুচ্ছ থেকে বের হতে উপাচার্য বরাবর সমন্বয়কদের স্মারকলিপি প্রদান

ডেস্ক রিপোর্ট: গুচ্ছের সমন্বিত ভর্তি পদ্ধতি থেকে বের হয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়ে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্যের কাছে এই স্মারকলিপি পেশ করেন তারা। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সমন্বয়ক জান্নাতুল ইভা এবং নাইমুর রহমান সহ অন্যান্যরা।

স্মারকলিপিতে গুচ্ছে থাকার কারণে নয়টি সমস্যার কথা তুলে ধরা হয়৷ সমস্যাগুলো হলো– ভর্তি প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা, বিশ্ববিদ্যালয় আঞ্চলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হচ্ছে, প্রশ্নপত্রের বৈচিত্র্যের অভাব, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মানদণ্ড উপেক্ষা, একাধিক সুযোগ হারানোর ঝুঁকি, বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য জটিলতা, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বকীয়তা হারানো, মেধার সঠিক মূল্যায়নের অভাব এবং অতিরিক্ত সময়ের অপচয়।

স্মারকলিপিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে গুচ্ছপদ্ধতি থেকে বের হয়ে স্বতন্ত্র ভর্তি পরীক্ষা পুনঃপ্রবর্তন করা এবং আঞ্চলিক কেন্দ্রে পরীক্ষা নেওয়া অনুরোধ জানানো হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সমন্বয়ক নাঈমুর রহমান বলেন, ‘গুচ্ছ পদ্ধতিতে বিভিন্ন অসুবিধা থাকার কারণে এই প্রক্রিয়া থেকে বের হওয়ার জন্য ভিসি মহোদয়ের কাছে স্মারক লিপি নিয়ে যাই। উক্ত বিষয়ে যাওয়ার পরে স্যার বলেছে এখনো পর্যন্ত এই পদ্ধতিতে না থাকার পক্ষে এবং গত কালকের মিটিং না থাকতে চাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছি। উনি মিটিংয়ে জানিয়েছেন থাকলে সবাই থাকবে না হয় আমরাও থাকবো না।

এই বিষয়ে আগামীকাল বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর একটা মিটিং আছে সেখান তিনি এটা উল্লেখ্য করবেন বলেছেন৷। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে শুরুতে গুচ্ছতে না থাকার বিষয়ে মতামত জানিয়েছিলাম। কিন্তু মন্ত্রণালয় থেকে একটি নির্দেশনার মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, অন্তত এইবছর যেন গুচ্ছতেই থাকি। আমাদের আসলে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বে যাওয়ার সুযোগ নেই।

এবছর অন্তত গুচ্ছেই থাকছি। তারপরও আমাদের উপাচার্যদের একটা মিটিং রয়েছে।আমি সেখানে শিক্ষার্থীদের দাবিগুলোর কথা জানাব। তারপর ফাইনালি সিদ্ধান্ত নিতে পারব।’

এই ক্যাটাগরির আরও খবর পড়ুন  এইস এস সি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ পাশের হার ৭৭.৭৮%
Facebook
Reddit
Pinterest
Twitter
LinkedIn
Telegram
Email
Print

ADS

adsadsads
ADVERTISEMENT

Related Posts